পাত্র পাঁচ সেকেন্ডে রক্তের গ্লুকোজ লেভেল নির্ণয়। ১০০% একুরেট রেজাল্ট এর নিশ্চয়াতা।বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক অনুমোদিত।
উত্তরঃ খাওয়ার আগে ৮০-১৩০ ডিএল এবং খাওয়ার পর ১৮০ ডিএল এর নিচে
উত্তরঃ এটা আপনার চিকিৎসকের পরামর্শের উপর নির্ভর করে। তবে সাধারনত দিনে একাধিকবার রক্তের শর্করা পরিক্ষা করা যায়।
উত্তরঃ হ্যা, আপনি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণের বা ডায়েবেটিকস প্রভাব পরিক্ষা করার জন্য গুকোমিটার ব্যবহার করতে পারেন।
উত্তরঃ উচ্চ গ্লুকোজ মানে হাইপারগ্লাইসেমিয়া এবং কম গ্লুকোজ মানে হাইপোগ্লাইসেমিয়া।
উত্তরঃ সাধারনত ১ বছর বা তার বেশী সময়।
উত্তরঃ এই গ্লুকোমিটার ৫ সেকেন্ডের মধ্যে ফলাফল প্রদান করে।
উত্তরঃ না, গ্লুকোমিটার কেবল গ্লুকোজ পরিমাপের জন্যই ব্যবহার করা হয়।
উত্তরঃ সর্বদা প্রস্তুতকারকের নির্দেশিত টেস্ট স্ট্রিপ ব্যবহার করুন, যাতে পরিমাপ সঠিক থাকে।
উত্তরঃ না, টেস্ট স্ট্রিপ একবারই ব্যবহার করতে হয়।
উত্তরঃ হ্যা, গ্লুকোমিটারটি পোর্টাবেল এবং ভ্রমনের জন্য উপযোগী।
উত্তরঃ সাধারনত উপোস থাকার প্রয়োজন নাই। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী উপোস থাকতে হতে পারে।
উত্তরঃ টেস্ট স্ট্রিপ শীতল, শুকনো স্থানে সরাসরি সূর্যালোকে থেকে দূরে রাখতে হবে।
উত্তরঃ সাধারনত খাবারের আগে, খাবারের পরে এবং ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে পরীক্ষা করা উচিৎ।
উত্তরঃ হ্যা, হাত পরিষ্কার করা উচিৎ কারন অপরিষ্কার হাতে ফলাফল ভুল হতে পারে।
উত্তরঃ সাধারনত গ্লুকোমিটার ব্যবহারে কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
উত্তরঃ গুকোমিটার নিয়মিত ব্যাটারী চেক এবং টেস্ট স্ট্রিপ পরিবর্তন করলে দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার করা যায়।
উত্তরঃ হ্যা, তবে বাচ্চাদের জন্য আলাদা গ্লুকোমিটার রয়েছে।
উত্তরঃ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ইনসুলিন নিতে হবে।
উত্তরঃ হাইপারগ্লাইসোমিয়া, যা দীর্ঘমেয়াদী অন্যান্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
উত্তরঃ হাইপোগ্লাইসোমিয়া, যা শ্বাসকষ্ট, ঘামানো বা অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে।